সুব্রত মন্ডল: প্রসঙ্গত গত বছর যশ ঘূর্ণিঝড় এর কারণে রথযাত্রা উৎসব স্থগিত থাকলেও এ বছর রথযাত্রা উৎসব ২০২২ এ ঐতিহাসিক নজির গড়ল ইসকনের রথযাত্রা। মায়াপুরে নির্মিত রথ সড়ক এবং জলপথে সাগরে নিয়ে আসা হয় ।লোহার পরিকাঠামোর এই রথ টানতে সাগর তটে প্রায় ৪০ হাজার মানুষের সমাগম হয়েছিল। স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা সাগরে ইসকনের প্রথম রথযাত্রার উদ্বোধন করেন রথের দড়ি টেনে।
মায়াপুরের আদলে বিভিন্ন সুসজ্জিত ট্যাবলো নিয়ে বেরিয়েছিল বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা। স্থানীয় ও জেলা স্তরের বহু প্রশাসনিক আধিকারিক এই রথযাত্রায় যোগ দেন। মোট ৬৫০ পুলিশ কর্মী দেড়শ স্বেচ্ছাসেবক শোভাযাত্রাকে সুষ্ঠুভাবে সম্পূর্ণ করতে সক্রিয় ভূমিকায় ছিলেন।
ইসকনের গঙ্গাসাগর শাখার মন্দিরের অধ্যক্ষ সুন্দর গোবিন্দ দাস জানান, অস্থায়ী মাসির বাড়ি ইসকন মন্দিরে হলেও জগন্নাথ দেবের বিগ্রহ এখানেই বরাবর থাকবে। সেই হেতু ছয় এর ঘেরী অঞ্চল থেকে উল্টো রথযাত্রা শুরু হবে যা পাঁচ কিলোমিটার যাত্রাপথ অতিক্রম করে ইসকনে এসে শেষ হবে।